লক্ষীপুরের বেশকিছু তরুনী হোটেল বৈশাখী তে দেহ ব্যাবসায় সাভারের কবিরের হাত ধরে

 

সাভার বিপিএটিসি প্লাম্বার কবির হোসেন তার স্ত্রী আমেনা বেগম ও শালীকা রিনা’র হাত ধরে লক্ষীপুর জেলার বেশকিছু তরুনী হোটেল বৈশাখী’তে দেহ ব্যাবসায় জড়িত বলে এক গোয়েন্দা রিপোর্ট উঠে এসেছে।

সুত্র জানায়, লক্ষীপুর জেলার চার তরুনী কে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক থেকে সংগ্রহ করতেন কবিরের দুই মেয়ে কল্পনা কেয়া ও পিয়া। এদের সাভারে মেকাপ শিল্পী হিসেবে চাকুরির কথা বললেও ঢাকা ডেমরায় দেহ ব্যাবসায় চক্রের অন্যতম সদস্য রিনা’র ভাড়া বাসায় নিয়ে আটকে করানো হতো জোরপূর্বক দেহ ব্যাবসা। সেফালী (ছদ্দ নাম) নামে এক তরুনী নিজ ফেসবুক আইডি থেকে তথ্য লাইভে জানান।পরবর্তীতে চক্রের অন্যতম সদস্য রিনা ও পিয়া’র হুমকি পেয়ে ডিলিট করেন বলেও কান্নারত হয়ে গণমাধ্যম কে জানায় হতভাগ্য লক্ষীপুরের সেই তরুনী। তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী উদ্দেশ্য বলেন, দ্রুত ধনী হতে কবির হোসেন, আমেনা বেগম, রিনা বেগম, কেয়া ও পিয়া এরা সাভার বিপিএটিসি তে নদীর্ঘদিন ধরে দেহ ব্যাবসা করে আসছে পাশাপাশি চাকুরি দেওয়ার নাম করে প্রতারকরা দেহ ব্যাবসায় যুক্ত করছে অসংখ্য তরুনী কে।

সম্প্রতি! দেহ ব্যাবসা,বিয়ের নামে প্রতারনা,চাকুরির নামে জোরপূর্বক দেহ ব্যাবসা করানো সহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত পরিবারটির বিষয় নিয়ে তদন্ত নামে একটি গোয়েন্দা সংস্থা।সেই তদন্তে ইতিমধ্যে অপরাধের প্রমান পেয়েছে গোয়েন্দা সংস্থা টি।

এ ঘটনায় লক্ষীপুর জেলার বিভিন্ন শ্রেনীর মানুষ ক্ষোভে ফুসছে। তারা গ্রেফতারের দাবী জানিয়েছে সাভার বিপিএটিসি প্রতারক চক্রের কবির হোসেন, আমেনা বেগম, রিনা বেগম, কেয়া ও পিয়া সহ এদের সকল সহায়তাকারীকে।

এই ব্যাপারে ‘দূরন্ত ” নামে একটি সংগঠন থেকে লক্ষীপুর জেলা আদালতে নারী ও শিশু আইনে একটি মামলা দায়ের করা হচ্ছে বলে জানা গেছে

আপনার মতামত লিখুন :